শিশুদের পারস্পরিক ক্রিয়ামূলক খেলা কার্যক্রমঃ

বিকাশের ক্ষেত্র শিখন কার্যক্রম শিখনফল
শারীরিক বিকাশ কোন ফল বা খাবার নিজে বিভিন্ন অঙ্গ-ভঙ্গিতে গ্রহণ করে শিশুকে সেই খাবার খেতে আগ্রহী করা। শিশু পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের ব্যবহারের দক্ষতা তৈরি হবে।
  • ০৬-০৯ মাসের শিশুদের জন্য স্পর্শ করে খেলার ব্যবস্থা করা। যেমনঃ শিশুকে শুইয়ে দিয়ে রঙিন কাপড় সামনে ধরে শিশুকে কাপড়টি ধরতে উৎসাহিত করা এবং হাসিমুখে বলা, “দেখোতো বাবু-এটা কী? তুমি কি এটা ধরতে চাও?ধরো তো দেখি। এভাবে ২/৩ বার ধরতে দেওয়া এবং ধরতে পারলে প্রশংসা করা।

  • ফেনা দিয়ে বাবল্ তৈরি করে খেলা করা এবংশিশুকে তা ধরতে উৎসাহিত করা।
  • ০৬-০৯ মাসের শিশুদের জন্য স্পর্শ করে খেলার ব্যবস্থা করা। যেমনঃ শিশুকে শুইয়ে দিয়ে রঙিন কাপড় সামনে ধরে শিশুকে কাপড়টি ধরতে উৎসাহিত করা এবং হাসিমুখে বলা, “দেখোতো বাবু-এটা কী? তুমি কি এটা ধরতে চাও?ধরো তো দেখি। এভাবে ২/৩ বার ধরতে দেওয়া এবং ধরতে পারলে প্রশংসা করা।

  • ফেনা দিয়ে বাবল্ তৈরি করে খেলা করা এবংশিশুকে তা ধরতে উৎসাহিত করা।
  • আবেগিক বিকাশ শিশুর সাথে অনুকরণমূলক খেলা করা, যেমনঃ‘যা করি তাই করো’ খেলা। শিশুর সামনে তালি দিয়ে শিশুকে তালি দিতে উৎসাহিত করা ও অনুরুপ তালি দেওয়ার চেষ্টা করতে বলা। এরপর শিশু যদি তালি না দেয় তাহলে হাত ধরে তালি দিতে উৎসাহিত করা হয়।
  • শিশুর অনুকরণ করার দক্ষতা তৈরি হয়।

  • যত্নকারীর সঙ্গে শিশুর নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়।

  • আনন্দ লাভ করবে।
  • মানসিক বিকাশ
  • শিশুর চোখে চোখে কথা বলা ও কথা বলার সময় হাস্যোজ্জ্বলভাবে কথা বলা।

  • শিশুর দু’হাতে দু’টি খেলনা দিয়ে তারপর আরও একটি খেলনা শিশুর সামনে দেওয়া। তখন তৃতীয় খেলনা নেওয়ার আগ্রহ দেখাবে। এক্ষেত্রে শিশু একটি ফেলে অন্যটি নেবে। এভাবে শিশুর নিজের পছন্দ ও চিন্তার সুযোগ দেওয়া।
  • শিশুর পছন্দ -অপছন্দ করার ক্ষমতা তৈরি হয়।

  • অনুকরণ করতে শিখবে।
  • ভাষাগত বিকাশ
  • শিশুর সাথে বিভিন্ন কথা বলা। যেমন “এটা তোমার নাক, আমি তোমার নাক পছন্দ করি”। এরপর, চোখে হাত দিয়ে বলা, “এটা তোমার চোখ ,আমি তোমার চোখ পছন্দ করি।

  • খাবার খাওয়ানোর সময় খাবারের নাম বলে বলে খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস করা। এতে শিশু নতুন শব্দের সাথে পরিচিত হবে।
  • শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের নাম শুনে সাড়া দিতে শিখবে।

  • পরিচিত শব্দ সম্পর্কে জানবে।